- Wide and clean space inside the boat - Almost down to zero plastic material usage - Flexible itinerary - Wonderful locally sourced and cooked dishes - Friendly stuffs - Culturally and environmentally aware and responsible tour operator. Those are the highs that I chose to include in my short review. And the lows - perhaps the operator was a bit over careful about the safety of our team during our trip, and Yes, I know it makes sense. Highly recommended, if you care for a trip with leaving minimum footprint on the environment.

গত ২৩-২৪/১০/২০২০ তারিখে 'শঙ্খচিল'-এর সাথে টাঙ্গুয়ার হাওড়ে গিয়েছিলাম। বড় আকারের নৌকায় আরামদায়ক থাকার জায়গা ছিলো। ট্যুর গাইড অত্যন্ত অভিজ্ঞ ছিলেন ফলে দৃষ্টিনন্দন সকল জায়গায় সঠিক সময়ে ভ্রমণের সুখকর অভিজ্ঞতা ছিলো। আমাদের সাথে কয়েকটি পরিবার ট্যুরে গিয়েছিলো, যাদের সুযোগ-সুবিধার বিশেষ করে নারী ভ্রমণকারীদের সুযোগ-সুবিধার সব দিক থেকে খেয়াল রাখা হয়েছিলো। ট্যুরে পরিবেশন করা খাবারের মান অত্যন্ত সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর ছিলো। রান্নাবান্নার ব্যবস্থাও ছিলো অত্যন্ত চমৎকার। একটি আনন্দদায়ক ভ্রমণ অভিজ্ঞতার জন্য 'শঙ্খচিল'-কে অসংখ্য ধন্যবাদ৷ ''

ঢাকা শহরের যান্ত্রিক ও বৈচিত্রহীন জীবন থেকে পালিয়ে গিয়ে প্রকৃতির ছোঁয়া পেতে কার না ইচ্ছে করে ! তাই তো সুযোগ পেলেই দেশের বিভিন্ন টুরিষ্ট স্পট বিশেষ করে প্রত্যন্ত এলাকাগুলোতে ভ্রমণের জন্যে বেড়িয়ে পড়ি। বিগত বছরগুলোতে কখনও একা একা কখনও বা দলবেঁধে কখনও বা বিভিন্ন পর্যটক গ্রুপের সাথে পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশের ৬৪ জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় এলাকাগুলোতে ঘুরে বেড়িয়েছি। বিশেষ করে আমাদের অফিসের অভিযাত্রী দলের সদস্যদের সাথে বিগত কয়েক বছর থেকে দেশের বিভিন্ন প্রত্যন্ত এলাকা, চরাঞ্চল/দ্বীপাঞ্চল, গভীর বনে পাহাড় ও ঝর্নার সান্নিধ্যে কয়েকটা দিন কাটাতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক অভিযাত্রী দলের দলনেতা সহকর্মী রোকন। বেশ কয়েক বছরে তাঁর নেতৃত্বে বান্দরবনের গহীনে বেশ কয়েকটি ট্যুরের অভিজ্ঞতা হয়েছে। কথা প্রসঙ্গে তাকে একটা ট্যুর অপারেটর গ্রুপ তৈরী করে তার মাধ্যমে ভ্রমণ ইচ্ছুকদের সুষ্ঠু, সুন্দর ‍ও আরামদায়ক ট্যুর আয়োজনের ব্যবস্থা করা যায় কিনা সে বিষয়ে চিন্তা ভাবনা করতে বলি। কেননা, তার কাছ থেকে জেনেছি, সে বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকেই তার বন্ধুদের নিয়ে এ ধরনের অনেক অ্যাডভেঞ্চার ট্যুর, ট্রেকিং, ক্যাম্পিং ইত্যাদি করে অভ্যস্ত। তার সাথে কয়েকটা টিম ট্যুরে যাওয়ার অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি তার ট্যুর পরিকল্পনা, ট্যুর ব্যবস্থাপনা ও নেতৃত্ব গুণ যথেষ্ট ভালো। অবশেষে সত্যিই সে ও তার কয়েক বন্ধুর অক্লান্ত প্রচেষ্টায় এই ভ্রমণ বিষয়ক অপারেটর গ্রুপ ‘শঙ্খচিল’ (Shognkhochil) গড়ে তুলেছে । উল্লেখ্য, ভ্রমণ বিষয়ক বেশ কিছু গ্রুপের সাথে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, অন্য ভ্রমণ গ্রুপগুলো যেন কিছুটা বাণিজ্যিক দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে পরিচালিত হয়। পর্যটকদের সুবিধার প্রতি যত না বেশী মনোযোগ তার চেয়ে যেন বেশী নজর মুনাফার দিকে। এছাড়া গ্রুপে পর্যটক সংখ্যা বেশী নেয়ার কারণে (যত জন তত টাকা !) শেষ পর্যন্ত সবদিক সামলানো তাদের পক্ষে মুস্কিল হয়ে পড়ে; অব্যবস্থাপনার কারণে ভ্রমণটা তখন আর আনন্দদায়ক থাকে না। এদিক দিয়ে ‘শঙ্খচীল’-এর ছোট ছোট গ্রুপের গোছানো ট্রিপগুলো সত্যিই খুব আনন্দদায়ক হয়েছিল। এছাড়া এদের আন্তরিকতার কোন তুলনা নেই। ‘শঙ্খচীল’-এর সাথে আমি এ অবধি তিনটি ট্যুর করেছি যেগুলো হলো: ১) সুন্দরবন ভ্রমণ(১২-১৪ মার্চ, ২০২০): গত বছর বাংলাদেশে করোনা ছড়িয়ে পড়ার ঠিক আগে আগে অফিস কলিগ, তাদের পরিবার ও কলিগের বন্ধুদের মিলে এই ট্রিপে কাচ্চা বাচ্চা ছোট বড় মিলিয়ে ২৬ জন সদস্য অংশগ্রহণ করেন । ঢাকা থেকে বাস ও ট্রেন যোগে খুলনা এবং জেলখানা ঘাট থেকে রিজার্ভ মোটর লঞ্চ জাহাজ ‘এম এল সুবতি’ [এম নং:২০৩০৭, খুলনা] তে করে সুন্দরবনের করমজল, হাড়বাড়িয়া, কটকা ইত্যাদি স্পট বেড়ানো হয়। সবচেয়ে বড় পাওনা ছিল এই ট্রিপে সুন্দরবনের বিখ্যাত ‘রয়েল বেঙ্গাল টাইগার’ দেখতে পাওয়া। এছাড়া লঞ্চটিতে থাকার কেবিন ও সার্বিক ব্যবস্থাপনা খুবই চমৎকার ছিল। ভ্রমণকারীদের সুযোগ-সুবিধার সব দিক থেকে খেয়াল রাখা হয়েছিলো। ট্যুরটিতে পরিবেশনকৃত বিভিন্ন ধরনের খাবারের মান অত্যন্ত সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর ছিল লঞ্চের ষ্টাফ ও গাইড জুয়েল ও বিটলু ভাইদের আন্তরিক ব্যবহার ভোলার নয়। খ) টাঙ্গুয়ার হাওড় ও যাদুকাটা নদী ভ্রমণ(২৩-২৪ অক্টোবর, ২০২০): কয়েক কলিগ, কলিগের পরিবারের সদস্য ও তার বন্ধুদের নিয়ে টিমে ছোট বড় মিলিয়ে ১৩/১৪ জন ছিল। বড় নৌকাতে সুনামগঞ্জ থেকে টাঙ্গুয়ার হাওড় হয়ে ট্যাকেরঘাটে গমন, নীলাদ্রী লেক, বারিকের টিলা, শিমুলবাগান ইত্যাদি দেখা। বর্ষাশেষের যাদুকাটা নদীর সৌন্দর্য্যই আলাদা। নদীতে নৌকায় বসে প্রচুর সুস্বাদু খাওয়া দাওয়া, আড্ডা, দলের পিচ্চিদের সঙ্গ ইত্যাদির মধ্য দিয়ে একটা ষ্মরনীয় ট্রিপ হয়েছিল। গ) কমলগঞ্জ ভ্রমণ (২৩-২৪ ডিসেম্বর, ২০২০) : মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুরের প্রত্যন্ত অঞ্চলে একটা নির্জন চা বাগানের টিলার ওপর উন্মুক্ত পরিবেশে রাত্রীযাপন অর্থাৎ ক্যাম্পিং টা অত্যন্ত চমৎকার হয়েছিল। ৬ সদস্যর ছোট্ট এই দলের সদস্যরা সকলেই পরিচিত কলিগ/এক্স কলিগ হওয়াতে কাম্পিংটা খুবই জমেছিল। ‘শঙ্খচিল’ আয়োজিত সফল এ ধরনের ভ্রমনগুলোকে আরও আনন্দদায়ক করার জন্যে কিছু প্রস্তাবনা: ক) গ্রুপের সকল সদস্যর সাথে পরিচিতিমূলক অনুষ্ঠান করা যেতে পারে, এতে করে পরষ্পর পরষ্পরকে জানতে পারবে। খ) ব্যানারসহ গ্রুপ ছবি তোলার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। গ) অংশগ্রহণকারী সকল সদস্যকে ‘শঙ্খচিল’-এর লোগো সম্বলিত ক্যাপ/টি সার্ট/মগ ইত্যাদি দেয়া যেতে পারে। ঘ) রাতে গ্রুপের সদস্যদের জন্য ঘরোয়া পরিবেশে গান বাজনার আসর বসানো যেতে পারে। ঙ) ভ্রমণ দলের ছোট ছোট সদস্যদের মাঝে টোকেন গিফট দেয়া যেতে পারে ইত্যাদি। ‘শঙ্খচিল’ করোনা সংকট কেটে গেলে দেশে ও দেশের বাহিরে আরো ট্রিপের আয়োজন করবে আশাকরি। ভবিষ্যতে তাদের ব্যবস্থাপনায় এ ধরনের আরও ট্রিপে অংশগ্রহণের ইচ্ছে আছে। ‘শঙ্খচিল’ অনেক দূর এগিয়ে চলুক এই প্রত্যাশা রইল।

গত ২৩-২৪/১০/২০২০ তারিখে শঙখচীল ট্রাভেলার্সের সাথে টাঙ্গুয়ার হাওড়ে গিয়েছিলাম। আমরা বেশ বড় একটি নৌকায় বেড়াতে গিয়েছিলাম। ভ্রমনের থাকা এবং খাবার এর ব্যবস্থা খুব ভাল ছিল। ঘুরতে যাওয়ার জায়গা গুলো ছিলো বেশ সুন্দর। আমাদের টুর গাইড অভিগ্য হওয়ায় জায়াগ গুলো সম্পরকে আমরা অনেক তথ্য জানতে পেরেছি যা হয়তো অন্য কোথাও পেতাম না। ধনঙ্খচিল শঙখচীল।

It was a memorable tour I’ve made with the “Shongkhochill” last year in the early monsoon. Beauty with pure greenery resembles in its purest form in monsoon in Bangladesh and “Tanguar Haor” readies itself with its align beauty for showcasing the true tone of natural beauty for the travellers and we were lucky to witness that with having “Shongkhochill” as our host for the journey, a journey worth a lifetime experience. Though the night-trip to Sunamganj was a roller-coaster kind but sailing in the boat reaching in Sunamganj the following day made all the tiring experiences out and replaces every cells of body with pure enthusiasm as we felt out first feather-like silky touch of morning breeze of Sunamganj. Our tour operator, Shongkhochill…your travel partner, made all the pre-arrangements ever so smoothly that we hadn’t to linger over on any schedules and rightly on course of our journey in the early morning. The boat along with the boat-man and the “special cook” were so professional in their approach but amicable at the same time and we had a lot of fun-times with them in our two-day journey. Our food were not any exceptional kind but cooked and served in an way that raises our appetite in every 2 or 3 hours. Swimming near the watch-tower, located in the mid of Haor, is one of the unplanned joys I had in the journey as I’m not a great swimmer and later on the second day swimming in the Jadukata river maybe outnumber any of the ecstasies I’ve came across in the 2 day journey. Staying overnight on a boat, seeing the mesmerising array of stars in the night sky, playing soccer with our tour partners in Shimul-bagan, witnessing the changing colour of Haor in time of sunset, taking the short walk-around of takerhaat at evening time with a nice lake around all can compete for best moments I’ve had in my journey but really doesn’t want to number them anyway. The whole journey went on so smoothly that at times we forgot that we were with a tour operated but it seemed that they are our old “amigos”. Shongkhochill was professional in their approaches and not made any major deviations from the pre-set tour plans. They served the fresh fish from the Haor and served at us with delicacy. And the hospitality they’ve treated us with was exceptional. Someone who wants to enjoy the unfolded beauty of Tanguar Haor and doesn’t want take any hassle of his own, I recommend choosing “Shongkhochill” as their his partner and I can vow that you can count of them.

Have traveled with Shongkhochil Travelers, In a word, It was Excellent!!