Bumpy Rocks, Water flows, and The Mind Simply Blows!
Since the journey started at night with (almost) my whole maternal family, I was already so full eating almost three plates of biriyani at home. I almost immediately slept beside my sister after getting on the bus as the seats felt unbelievably comfy.
The instant egg omlet and parata warmed us from inside in a chilly morning at a restaurant just 30 minutes away from Bandarban bus station.
Then we started for Thanchi and reached there in the noon experiencing a pretty bumpy "Chander-Gaari" ride. Having our lunch and finishing paper-works at Thanchi Police Atation, we started for Remakri with a boat, and Voilà! It was bumpier than the last ride.
But you know what?
The scenic view of the rocks and flowing water throughout the valleys fed my eyes the magnificent beauty of the mother nature.
Even the bumpy transportation felt like a sweet touch of soothing sights of the hills and rocky water.
We stayed at Remakri at night after reaching there around 4:30 in the afternoon.
The next day, in the early morning, our trekking started and we reached the mighty Nafakhum around 12 o'clock at noon. My eyes gazed to those of the nature's. It all felt so dreamy looking at the gigantic waterfall for the first time.
We got back at Remakri and stayed that night there having a grand local feast that includes a chicken curry with a yummy spicy local taste.
The next morning we continue our getting back and got back to Thanchi, then Bandarban at the hotel.
Took our time to freshen ourselves up and had our dinner afterwards. The ride back to Dhaka was pretty comfy as well.
The whole service and guide's overall performance was surprisingly the best I have experienced in a very long time. To conclude, it was one of the most memorable water-fall treks in my life so far!
ঢাকা শহরের যান্ত্রিক ও বৈচিত্রহীন জীবন থেকে পালিয়ে গিয়ে প্রকৃতির ছোঁয়া পেতে কার না ইচ্ছে করে ! তাই তো সুযোগ পেলেই দেশের বিভিন্ন টুরিষ্ট স্পট বিশেষ করে প্রত্যন্ত এলাকাগুলোতে ভ্রমণের জন্যে বেড়িয়ে পড়ি। বিগত বছরগুলোতে কখনও একা একা কখনও বা দলবেঁধে কখনও বা বিভিন্ন পর্যটক গ্রুপের সাথে পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশের ৬৪ জেলার বিভিন্ন দর্শনীয় এলাকাগুলোতে ঘুরে বেড়িয়েছি। বিশেষ করে আমাদের অফিসের অভিযাত্রী দলের সদস্যদের সাথে বিগত কয়েক বছর থেকে দেশের বিভিন্ন প্রত্যন্ত এলাকা, চরাঞ্চল/দ্বীপাঞ্চল, গভীর বনে পাহাড় ও ঝর্নার সান্নিধ্যে কয়েকটা দিন কাটাতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক অভিযাত্রী দলের দলনেতা সহকর্মী রোকন। বেশ কয়েক বছরে তাঁর নেতৃত্বে বান্দরবনের গহীনে বেশ কয়েকটি ট্যুরের অভিজ্ঞতা হয়েছে। কথা প্রসঙ্গে তাকে একটা ট্যুর অপারেটর গ্রুপ তৈরী করে তার মাধ্যমে ভ্রমণ ইচ্ছুকদের সুষ্ঠু, সুন্দর ও আরামদায়ক ট্যুর আয়োজনের ব্যবস্থা করা যায় কিনা সে বিষয়ে চিন্তা ভাবনা করতে বলি। কেননা, তার কাছ থেকে জেনেছি, সে বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকেই তার বন্ধুদের নিয়ে এ ধরনের অনেক অ্যাডভেঞ্চার ট্যুর, ট্রেকিং, ক্যাম্পিং ইত্যাদি করে অভ্যস্ত। তার সাথে কয়েকটা টিম ট্যুরে যাওয়ার অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি তার ট্যুর পরিকল্পনা, ট্যুর ব্যবস্থাপনা ও নেতৃত্ব গুণ যথেষ্ট ভালো। অবশেষে সত্যিই সে ও তার কয়েক বন্ধুর অক্লান্ত প্রচেষ্টায় এই ভ্রমণ বিষয়ক অপারেটর গ্রুপ ‘শঙ্খচিল’ (Shognkhochil) গড়ে তুলেছে ।
উল্লেখ্য, ভ্রমণ বিষয়ক বেশ কিছু গ্রুপের সাথে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, অন্য ভ্রমণ গ্রুপগুলো যেন কিছুটা বাণিজ্যিক দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে পরিচালিত হয়। পর্যটকদের সুবিধার প্রতি যত না বেশী মনোযোগ তার চেয়ে যেন বেশী নজর মুনাফার দিকে। এছাড়া গ্রুপে পর্যটক সংখ্যা বেশী নেয়ার কারণে (যত জন তত টাকা !) শেষ পর্যন্ত সবদিক সামলানো তাদের পক্ষে মুস্কিল হয়ে পড়ে; অব্যবস্থাপনার কারণে ভ্রমণটা তখন আর আনন্দদায়ক থাকে না। এদিক দিয়ে ‘শঙ্খচীল’-এর ছোট ছোট গ্রুপের গোছানো ট্রিপগুলো সত্যিই খুব আনন্দদায়ক হয়েছিল। এছাড়া এদের আন্তরিকতার কোন তুলনা নেই। ‘শঙ্খচীল’-এর সাথে আমি এ অবধি তিনটি ট্যুর করেছি যেগুলো হলো:
১) সুন্দরবন ভ্রমণ(১২-১৪ মার্চ, ২০২০): গত বছর বাংলাদেশে করোনা ছড়িয়ে পড়ার ঠিক আগে আগে অফিস কলিগ, তাদের পরিবার ও কলিগের বন্ধুদের মিলে এই ট্রিপে কাচ্চা বাচ্চা ছোট বড় মিলিয়ে ২৬ জন সদস্য অংশগ্রহণ করেন । ঢাকা থেকে বাস ও ট্রেন যোগে খুলনা এবং জেলখানা ঘাট থেকে রিজার্ভ মোটর লঞ্চ জাহাজ ‘এম এল সুবতি’ [এম নং:২০৩০৭, খুলনা] তে করে সুন্দরবনের করমজল, হাড়বাড়িয়া, কটকা ইত্যাদি স্পট বেড়ানো হয়। সবচেয়ে বড় পাওনা ছিল এই ট্রিপে সুন্দরবনের বিখ্যাত ‘রয়েল বেঙ্গাল টাইগার’ দেখতে পাওয়া। এছাড়া লঞ্চটিতে থাকার কেবিন ও সার্বিক ব্যবস্থাপনা খুবই চমৎকার ছিল। ভ্রমণকারীদের সুযোগ-সুবিধার সব দিক থেকে খেয়াল রাখা হয়েছিলো। ট্যুরটিতে পরিবেশনকৃত বিভিন্ন ধরনের খাবারের মান অত্যন্ত সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর ছিল লঞ্চের ষ্টাফ ও গাইড জুয়েল ও বিটলু ভাইদের আন্তরিক ব্যবহার ভোলার নয়।
খ) টাঙ্গুয়ার হাওড় ও যাদুকাটা নদী ভ্রমণ(২৩-২৪ অক্টোবর, ২০২০): কয়েক কলিগ, কলিগের পরিবারের সদস্য ও তার বন্ধুদের নিয়ে টিমে ছোট বড় মিলিয়ে ১৩/১৪ জন ছিল। বড় নৌকাতে সুনামগঞ্জ থেকে টাঙ্গুয়ার হাওড় হয়ে ট্যাকেরঘাটে গমন, নীলাদ্রী লেক, বারিকের টিলা, শিমুলবাগান ইত্যাদি দেখা। বর্ষাশেষের যাদুকাটা নদীর সৌন্দর্য্যই আলাদা। নদীতে নৌকায় বসে প্রচুর সুস্বাদু খাওয়া দাওয়া, আড্ডা, দলের পিচ্চিদের সঙ্গ ইত্যাদির মধ্য দিয়ে একটা ষ্মরনীয় ট্রিপ হয়েছিল।
গ) কমলগঞ্জ ভ্রমণ (২৩-২৪ ডিসেম্বর, ২০২০) : মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুরের প্রত্যন্ত অঞ্চলে একটা নির্জন চা বাগানের টিলার ওপর উন্মুক্ত পরিবেশে রাত্রীযাপন অর্থাৎ ক্যাম্পিং টা অত্যন্ত চমৎকার হয়েছিল। ৬ সদস্যর ছোট্ট এই দলের সদস্যরা সকলেই পরিচিত কলিগ/এক্স কলিগ হওয়াতে কাম্পিংটা খুবই জমেছিল।
‘শঙ্খচিল’ আয়োজিত সফল এ ধরনের ভ্রমনগুলোকে আরও আনন্দদায়ক করার জন্যে কিছু প্রস্তাবনা:
ক) গ্রুপের সকল সদস্যর সাথে পরিচিতিমূলক অনুষ্ঠান করা যেতে পারে, এতে করে পরষ্পর পরষ্পরকে জানতে পারবে।
খ) ব্যানারসহ গ্রুপ ছবি তোলার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
গ) অংশগ্রহণকারী সকল সদস্যকে ‘শঙ্খচিল’-এর লোগো সম্বলিত ক্যাপ/টি সার্ট/মগ ইত্যাদি দেয়া যেতে পারে।
ঘ) রাতে গ্রুপের সদস্যদের জন্য ঘরোয়া পরিবেশে গান বাজনার আসর বসানো যেতে পারে।
ঙ) ভ্রমণ দলের ছোট ছোট সদস্যদের মাঝে টোকেন গিফট দেয়া যেতে পারে ইত্যাদি।
‘শঙ্খচিল’ করোনা সংকট কেটে গেলে দেশে ও দেশের বাহিরে আরো ট্রিপের আয়োজন করবে আশাকরি। ভবিষ্যতে তাদের ব্যবস্থাপনায় এ ধরনের আরও ট্রিপে অংশগ্রহণের ইচ্ছে আছে। ‘শঙ্খচিল’ অনেক দূর এগিয়ে চলুক এই প্রত্যাশা রইল।
Customer
03/08/2021
0 likes this
Positive review.
I hv visited Srimongol with Shongkhochil with my 3months old baby.the tour was so amazing,well organised nd enjoyable.one of the best tour in my life.best wishes for shonkhochil.
Customer
03/08/2021
1 like this
গত ২৩-২৪/১০/২০২০ তারিখে শঙখচীল ট্রাভেলার্সের সাথে টাঙ্গুয়ার হাওড়ে গিয়েছিলাম। আমরা বেশ বড় একটি নৌকায় বেড়াতে গিয়েছিলাম। ভ্রমনের থাকা এবং খাবার এর ব্যবস্থা খুব ভাল ছিল। ঘুরতে যাওয়ার জায়গা গুলো ছিলো বেশ সুন্দর। আমাদের টুর গাইড অভিগ্য হওয়ায় জায়াগ গুলো সম্পরকে আমরা অনেক তথ্য জানতে পেরেছি যা হয়তো অন্য কোথাও পেতাম না।
ধনঙ্খচিল শঙখচীল।
Customer
03/08/2021
0 likes this
It was amazing to visit Bandarban with "Shongkhochil ". This group knows travelling and hospitality. It is very safe and cost effective group. I love to travel again with "Shongkhochil" for sure In Sha Allah.
Customer
Bumpy Rocks, Water flows, and The Mind Simply Blows!